আফগানিস্তানে তালেবান পরিচালিত উচ্চ শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নারীদের শিক্ষা নিষেধ করেছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র মঙ্গলবার জানিয়েছে পাবলিক এবং প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে নারীদের লেখাপড়া পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে,
শিক্ষামন্ত্রী নেতা মোহাম্মদ নাসিমের একটি স্বাক্ষরিত চিঠিতে এ কথা বলা হয় ,জাতিসংঘের মুখপাত্র স্টিফেন এ পদক্ষেপকে সংকটজনক বলে বর্ণনা করেছেন এইভাবে তালেবানের নারীদের শিক্ষা ব্যবস্থাকে দেওয়া হচ্ছে ইসলামের যদিও নারীদেরকে বাহিরে প্রবেশ নিষেধ করেছে সেটার উপর ভিত্তি করেই হয়তো তালেবানরা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে যাতে একটা জাতির নারী শিক্ষার প্রতি অবহেলা অনেকটা সেরকমই নারী শিক্ষায় শিক্ষিত না হতে পারে তাহলে যাদের অধিকাংশই অশিক্ষা হয়ে যাবে যাতে করে আফগানিস্তানের ভবিষ্যত প্রজন্ম উন্নতি করতে পারবে না
এভাবে নারীশিক্ষাকে জমিয়ে রাখা হয় তাহলে শিশুরা মাটি থেকে যে শিক্ষা লাভ করবে সেটা তাকে আফগানিস্তান পিছিয়ে থাকবে তবে আমরা সবসময়ই নিজেদেরকে ইসলামিক নির্দেশনা কে প্রাধান্য দিয়ে থাকে সে কারণে তারা চাচ্ছে যাতে নারীরা বাহিরে গিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে লেখাপড়া করে সমঅধিকার আন্দোলনে নতুন এমতাবস্থায় যদি হয় তাহলে আফগান নারীরা শিক্ষা হতে বঞ্চিত থাকবে এবং আফগানিস্তানে নারীদের
বিভিন্ন সরকারি অফিস-আদালত নারীদের উপস্থিতি থাকবে এবং নারীদের প্রতি সামাজিক অবহেলা বৃদ্ধি হতে থাকবে যদিও আফগানিস্তানের তালেবানরা ইসলামিক শাসন সৃষ্টি করার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন রকম পদক্ষেপ নিয়ে থাকে তবে এই পদক্ষেপে কোন উন্নয়ন হবে বলে মনে হয় না আফগানিস্তানে নারীদের অংশগ্রহণ অবশ্যই প্রয়োজন অবশ্যই প্রয়োজন কারণ একটি দেশে নারী শিক্ষা এবং পুরুষরা দুইটাই প্রয়োজন শুধুমাত্র শিক্ষার ওপর নির্ভর করে কোন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পরিচালিত হতে পারেনা এখন অনেক এগিয়ে গিয়েছে সে কারণে নারী
শিক্ষার পাশাপাশি শিক্ষা অত্যন্ত প্রয়োজন তালেবানদের এই ধরনের কর্মকান্ড নানা ধরনের দৃষ্টিতে দেখবে যা সামাজিক রাজনৈতিক অর্থনৈতিক এবং রাষ্ট্রকে প্রতিষ্ঠার জন্য বিভিন্ন কার্যক্রমের প্রয়োজন হয় এখানে নারীবিদ্বেষী তাই অনেকটা ফুটে ওঠে এইভাবে নারীদেরকে নিয়ে কখনোই কোন জাতি বিশ্বের দরবারে নিজেদের পরিচয় করতে পারে না তবে তারা যেহেতু ইসলামিক রাষ্ট্র কায়েম করতে চায় সে ক্ষেত্রে ইসলাম নারীদেরকে বাইরে বের হতে সম্পূর্ণ নিষেধ করেছে বিনা প্রয়োজনে নারীদেরকে বাহিরে বের হওয়ার কোন প্রয়োজন নির্দেশনা ইসলাম দেইনি তাই হয়তো বা তালেবানরা এ ধরনের নির্দেশনা নিয়ে থাকতে পারে